Blue Status
বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই, ২০১৬
আপনি চাইলে ফেসবুক এ যেকোন লেখা নীল কালিতে লিখতে পারেন। অনেকেই এটা জানেন কিন্তু যারা জানেন না তাদের জন্য এটা একটা মজার ট্রিক্স। একটি ছোট ট্রিকসের মাধ্যমে ফেসবুকের ওয়ালে ও কমেন্টে নীল রঙে সব লেখা যাবে। নিচের কোডটি ভেতরের ‘এখানে লিখুন’ লেখাটি মুছে দিয়ে যা খুশি তাই লিখুন। তারপর @ এর পরের + গুলো ঊঠিয়ে দিয়ে পোস্ট করুন। দেখবেন লেখাটি নীল হয়ে গেছে। @@[0:[0:2:এখানে লিখুন]] মনে রাখবেন। নীল কালিতে লেখাটি একটি লিঙ্ক হিসাবে ব্যাবহার হয়। তাই লেখাটিতে ক্লিক করলে আপনার প্রোফাইল এ নিয়ে যাবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক আমরা কম-বেশি প্রায় সবাই ব্যাবহার করে থাকি। আর এই ব্যাবহার এর মধ্যে অধিকাংশ সময়ে আমরা চ্যাট, লাইকস, স্ট্যাটাস আপডেট, কমেন্টস করে থাকি। ফেসবুকের অধিকাংশ ব্যাবহারকারিই চান নিজের দেয়া স্ট্যাটাস, কমেন্টস অন্যদের নজর কাটুক। এবং সেই সাথে এর ফিডব্যাক পান। সবসময়ই অন্যদের থেকে নিজেকে কিছুটা আলাদা করে উপস্থাপন করার প্রচেষ্টা। ফেসবুকে সাধারণত সবার স্ট্যাটাস ও কমেন্টস কালো রং এর ফন্ট কালারে লিখা থাকে। কিন্তু আপনার দেয়া স্ট্যাটাস ও কমেন্টস যদি নীল রং এর ফন্ট কালারে লিখা হয় তাহলে কিন্তু ব্যাপারটা বেশ আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। এবং সেই সাথে সহজেই অন্যদেরও নজর কাটবে। নীল রং এর ফন্ট কালারে স্ট্যাটাস আপডেট বা কমেন্টস লিখতে হলে আপনাকে যা করতে হবে : স্ট্যাটাস আপডেট বা কমেন্টস বক্স এ কার্সর রেখে নিচের কোড গুলো হুবহু টাইপ করে আপনার কাঙ্ক্ষিত কথা টাইপ করুন। @@[1:[0:1:আপনার স্ট্যাটাস বা কমেন্টস লিখুন]] তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে কোডগুলো লিখার সময় কোডের মধ্যে কোন স্পেস দেওয়া যাবে না। যেমন ধরুন, I am felling very much lucky লিখে স্ট্যাটাস আপডেট করতে চান তাহলে যেভাবে লিখবেন @@[1:[0:1:I am felling very much lucky]] লিখা শেষে পোস্ট বা শেয়ার করে দেখুন লিখাটি নীল রং এর ফন্ট কালারে প্রদর্শন করছে।
বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬
শুধু আমাদের দেশে নয়, বিশ্বের প্রায় সব দেশেই স্কুল-কলেজে-বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে বিতর্ক প্রতিযোগিতা। বিতর্ক প্রতিযোগিতা ছাত্র-ছাত্রীদের জ্ঞানের ভান্ডারকে বিকশিত করে। সেই সাথে একজন শিক্ষার্থীকে নেতৃত্বদানের মতো যোগ্যতা তৈরী করতে সাহায্য করে। শুধু তর্কের খাতিরে তর্ক নয়, অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় আলোচনা সমালোচনা হয়। ফলে অংশগ্রহনকারী ও শ্রোতা, উভয়ের জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করে। কিভাবে একজন ভাল তর্কবাগীশ হওয়া যায় সেটা নিয়েই আজকের আলোচনা। তর্কবাগীশ হতে চাইলে: কথায় আছে, যেই মুলোটা বাড়ে তা পত্তনেই বোঝা যায়। তাই ছোটবেলা থেকেই স্কুলপর্যায়ে যেসব বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় সেগুলোতে অংশগ্রহণ করতে হবে। বিতর্কে অংশগ্রহণের জন্য অনেক বিষয় সম্পর্কে প্রচুর পড়ালেখা করতে হয়। আর যেই বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক হবে তা সম্পর্কে ভালোভাবে না জানলে প্রতিপক্ষের সাথে সমান তালে তর্ক করা যাবে না। তাই ওই নির্দিস্ট বিষয়ে জ্ঞানের পরিধি আরও ব্যাপক হতে হয়। আশেপাশে কোথায় কি ঘটছে প্রতিনিয়ত এই ব্যাপারে জানতে হলে অবশ্যই প্রতিদিন সবাদপত্র ও খবর দেখার অভ্যাস করতে হবে। এছাড়াও এখন বাজারে অনেক বই পাওয়া যায় সাধারণ জ্ঞানের। এগুলো পড়লে সহজেই জানা যাবে দেশ ও বিদেশে কখন কি হচ্ছে, কবে কোন আইন টি পাশ হয়েছে, কার সাথে কি চুক্তি হয়েছে ইত্যাদি বিষয়ে। যা একজন তার্কিকের বিতর্কের জন্য অবশ্যই জানা থাকা জরুরি। এখন আসা যাক বিতর্ক প্রতিযোগিতার আপনি কিভাবে যুক্তি তর্ক খণ্ডাবেন, কোন কোন ব্যাপার মেনে চললে আপনার পারফরমেন্স ভালো হবে সেই বিষয়ে: মানুষ খুব বিপজ্জনক হয় যখন তারা সিরিয়াস ব্যাপারে আলোচনায় বসে। অবশ্যই আপনার বিপক্ষে যে থাকবে সে আপনার প্রতিটা কথা নোট করে পাল্টা জবাব খুঁজবে। আর বিচারকদের খুশি করা তো প্রায় দুঃসাধ্য ব্যাপার। তাই আপনাকে সাধারণ কিছু পদ্ধতি মাথায় রাখতে হবে। বিতর্কের শুরুতেই বিতর্কের বিষয়ে সংজ্ঞা দিতে হবে। তারপর কোন কোটেশন, কবিতার দুটি লাইন বা এমন কিছু উল্লেখ করুন যা আপনার বিতর্কের বিষয়ের সাথে যায়। গভীরভাবে শ্বাস নিয়ে, দর্শক ও বিচারকদের দিকে তাকিয়ে কনফিডেন্টলি আপনার বক্তব্য শুরু করুন। বক্তব্যের শুরুতে আমম…উউউ…এরকম করবেন না। বিতর্ক শুরুর ভূমিকাটা বেশি বড় করবেন না। সরাসরি যেই বিষয়ে বিতর্ক সেই পয়েন্টে চলে আসুন। যদি বিতর্কের বিষয় কোন সমস্যা সম্পর্কিত হয় যেমন- ‘বাংলাদেশের যানজট সমস্যা’ তাহলে এই সমস্যার কারণে কোন কোন দিকে সবাই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে এবং এই সমস্যা নিরসনের উপায় নিয়ে বলবেন। অবশ্যই উদাহরণ থাকতে হবে আপনার বক্তব্যের মধ্যে। যদি আপনি সমস্যার সমাধান বলতে যান তাহলে আপনাকে সমস্যা অনুযায়ী উদাহরণ, সমীক্ষা ও বিশেষজ্ঞের মত উল্লেখ করতে হবে। অপরপক্ষের তার্কিক কি বলেছে সেগুলো লাইন আপ করে রাখবেন বা লিখে রাখবেন এবং এর বিপক্ষে যুক্তি দিয়ে বোঝাবেন উনার দেখার দিকটা বা সমাধানের উপায়*টা ভুল ছিল, আপনারটা নয়। এটা মনে রাখবেন যে যত গুরুগম্ভীর বিষয়ই হোক না কেন, আপনার উপস্থাপনার উপরই দর্শকদের দৃষ্টি থাকবে। তাই যুক্তিতর্কের সময় আপনার উপস্থাপনা ও বচনভঙ্গি যেন সাবলীল কিন্তু জোরালো হয়। সবসময় আইকন্টাক্ট মেনে চলবেন। বিশেষ করে বিজ্ঞ বিচারকমণ্ডলীর উপর চোখ রেখে কথা বলবেন। এছাড়াও উপস্থিত দর্শকদের দিকে তাকিয়েও কথা বলবেন। এতে করে আপনার বক্তব্যের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। সবশেষে আপনার বক্তব্য শেষ করার সময় পুরো বিষয়বস্তুটি আবার সংক্ষিপ্ত আকারে বলুন, বিশেষ বিশেষ পয়েন্টগুলো তুলে ধরুন এবং সমস্যা সমাধানের উপায় বলুন। শেষ করার আগে সবাইকে ধন্যবাদ দিয়ে আপনার বক্তব্য শেষ করুন। বিতর্কটাকে মজা নিয়ে উপভোগ করুন। কখনোই বেশি মানুষ দেখে নার্ভাস হয়ে যাবেন না বা স্ট্রেস নেবেন না। আপনার প্রতিদ্বন্দ্বীকে শত্রু ভাবার কোন কারণ নেই। স্টেজের বাইরে এরাই হতে পারে ভালো বন্ধু। নতুন মানুষের সাথে মিশতে পারছেন, নতুন নুতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারছেন, আপনার অভিজ্ঞতা বাড়ছে এসব ভেবে বিতর্ককে ইতিবাচক ও শিক্ষণীয় ভাবুন। লেখাটি ভাললাগলে কিংবা উপকারে আসলে শেয়ার করে অপরকে জানান।
আসসালামুআলাইকুম । কেমন আছেন টেকটিউন্স পরিবারের সব সদস্যরা । আশা করি ভালই আছেন । চারদিকে শুধু প্রযুক্তির কিচির মিচির । এর ফাকে যদি একটু অন্যরকম মজা পাওয়া যায় । হ্যা এই অন্যরকম মজা পেতেই এই টিউন। ম্যজিক দেখতে কার না ভাল লাগে ? আমরা ম্যজিক দেখলে অনেক মজা পাই । কারন আপাত অসম্ভব একটা জিনসই আমাদের সামনে সম্ভবপর করে উপস্থাপন করা হয় ম্যজিকের মাধ্যমে । হুম এরকম একটা ম্যজিকই শিখিয়ে দিচ্ছি আপনাকে । শিখে নিন ম্যজিকটি আর হয়ে যান একজন ছোট্র ম্যজিসিয়ান । অনেক প্যচাল পারলাম । আসুন এবার কাজের কথায়। এই ম্যজিকটি দেখানোর জন্য প্রথমেই আপনার যা যা প্রয়োজন হবে: ১.একটি গ্লাস বা মগ ভর্তি পানি; ২.একটি টিসু/ পাতলা কাগজ; ৩.একটি সুই(সবচেয়ে ছোট আকারের)। কার্যপ্রনালী: প্রথমেই মগ বা গ্লাস ভর্তি পানির মধ্যে টিসুটি রাখুন। তারপর টিসুটির উপর সুইটি রাখুন প্রায় .৩০/.৪৫ সেকেন্ড। এবার ধীরে ধীরে হালকা কোন কাটি দিয়ে নীচের দিকে টিসুটি নিয়ে নিন। তারপর কাটি দিয়ে আস্তে আস্তে টিসুটি তুলে আনুন। সাবধান পানিতে যেন খুব বেশী নাড়া-চড়া না হয় এবং সুইয়ের সাথে যেন কাটি না লাগে । এবার দেখেবেন পানিতে ভাসছে আপনার সুইটি। কাজ গুলো একটু সাবধানে করতে হবে যাতে পানি সহজে নড়তে না পারে।
লোকপরম্পরাগত বিশেষ উক্তি বা কথন। জীবন, জগৎ ও সমাজ সম্পর্কে মানুষের বাস্তব অভিজ্ঞতাপ্রসূত এই প্রবাদ লোকসাহিত্যের একটি বিশেষ শাখা। প্রবাদ অতীতের বিষয় হয়েও সমকালকে সবচেয়ে বেশি স্পর্শ করে। আধুনিক যুগে প্রায় সব ধরনের রচনায় প্রবাদ ব্যবহূত হয়। কবিতা, প্রবন্ধ, উপন্যাস, নাটক, সংবাদপত্র, বিজ্ঞাপন, বক্তৃতা, এমনকি দৈনন্দিন কথাবার্তায়ও প্রবাদের ব্যবহার লক্ষ করা যায়। প্রবাদ ক্ষুদ্রতম রচনা; একটি সংক্ষিপ্ত বাক্য থেকে ছন্দোবদ্ধ দুই চরণ পর্যন্ত এর অবয়বগত ব্যাপ্তি। তবে ক্ষুদ্র হলেও তা পূর্ণাঙ্গ ভাবদ্যোতক ও অর্থবহ হয়ে থাকে। যেকোনো প্রবাদ মানুষের ব্যবহারিক জ্ঞান, অভিজ্ঞতা বা উপলব্ধি থেকে জন্ম নেয়। ‘অতি সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট’, ‘চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে’, ‘জোর যার, মুলুক তার’ ইত্যাদি প্রবাদের গড়ন অাঁটসাট; বাড়তি একটি শব্দও নেই। স্বল্প কথায় এত বেশি অর্থবহন-ক্ষমতা প্রবাদ ছাড়া লোকসাহিত্যের অন্য কোনো শাখার নেই।
রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১৬
শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৬
হাই,, আমি উজ্জ্বল সরকার। নতুন ব্লগার। আশা করি ব্লগে ভালো পোষ্ট করে আমার ব্লগ টা কে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)